১৯৫০ সালের রাষ্ট্রীয় অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইনের অধীন প্রণীত প্রজাস্বত্ব বিধিমালা ১৯৫৫ এর বিধান অনুসারে ভূমি রেকর্ড ও জরিপের কাজসমূহ স্তর ভিত্তিক সম্পাদিত হয়ে থাকে। রেকর্ড প্রণয়ন ও নকসা প্রস্ত্তত কাজে নিয়োজিত অধিদপ্তরের কর্মকর্তা/ কর্মচারীর সাথে সংশ্লিষ্ট অফিসে অথবা উপজেলায় অবস্থিত সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসারের ও সংশ্লিষ্ট জোনে জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসারের কার্যালয়ে সরাসরি যোগাযোগ করে ভূমি মালিকগণ কাঙ্থিত সেবা গ্রহণ করতে পারেন।কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ জরিপের স্তরসমূহে যথা নিয়মে সেবা প্রদানে নিয়োজিত রয়েছে।
|
জোনাল সেটেলমেন্ট অফিস, যশোর জোন, যশোর মাঠ পর্যায়ে জরিপ সংক্রান্ত আইনের বিধান অনুসরণপূর্বক মাঠ জরিপের মাধ্যমে প্রতিটি ভূমি খন্ডেরস্বত্বলিপি (খতিয়ান/নকসা) প্রণয়ন করে। ০১ জন জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার (উপ সচিব), ০২ জন চার্জ অফিসার, ০১ জন সদর সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার (সিনিয়র সহকারী সচিব), ০১ জন কারিগরি উপদেষ্টা (২য় শ্রেণী ), ৪ জেলার ২১টিউপজেলায় ২১ জন সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার (১ম শ্রেণী ), এবং ৪২ জন উপ সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার (১ম শ্রেণী) সহ প্রায় ৩৫৯ জন কর্মচারী এই যশোর সেটেলমেন্ট জোনে কর্মরত আছেন।
|
জোনাল সেটেলমেন্টের কার্যাবলী
Ø পর্যায়ক্রমে মাঠ কাজসহ বিভিন্ন স্তরে কাজের মাধ্যমে যশোর, ঝিনাইদহ, মাগুরা, নড়াইল জেলার প্রতিটি মৌজার প্রতিটি ভূমি খন্ডের (Plot) রেকর্ড প্রণয়ন ও মৌজা ম্যাপ প্রস্ত্তত এবং মুদ্রণের জন্য অধিদপ্তরের প্রিন্টিং শাখায় ও সেটেলমেন্ট প্রেস, ঢাকায় প্রেরণ।
Ø অধিদপ্তর ও সেটেলমেন্ট প্রেস হতে প্রাপ্ত মুদ্রিত রেকর্ড (পর্চা) ও মৌজা ম্যাপ (নকসা) চূড়ান্ত প্রকাশনার মাধ্যমে প্রতিটি ভূমি মালিকের নিকট সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে ৩০ কর্মদিবসের জন্য বিক্রি করা হয়।
Ø মুদ্রণজনিত ত্রুটি সংশোধনের জন্য সংশ্লিষ্ট ভূমি মালিক কর্তৃক চূড়ান্ত প্রকাশনার ৩০ কর্মদিবসের মধ্যে আবেদন গ্রহণ ও পরবর্তী সময়ে মিস্ কেসের মাধ্যমে সংশোধন করা।
Ø মৌজার সকল স্তরের কার্যক্রম সম্পন্ন ঘোষণার জন্য গেজেট প্রকাশের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পত্র প্রেরণ।
Ø গেজেট প্রকাশের পর অধিদপ্তরের কেন্দ্রিয় রেকর্ড রূমে সংরক্ষণের জন্য এবং জেলা প্রশাসনের নিকট পরবর্তী সকল কার্যক্রম গ্রহণের জন্য মুদ্রিত রেকর্ড
ও নকসা হস্তান্তর ।
|
সেবার ধরণ, বিবরণ ও ভূমি মালিকের করণীয় | সেবা প্রদানে নিয়োজিত কর্মকর্তা/কর্মচারী |
| ||||||||||||
স্তরের নাম |
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
| জরিপ শুরু করার পূর্বে জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার স্থানীয় প্রশাসনসহ ভূমি মালিকগণকে অবহিত করে জরিপ বিজ্ঞপ্তি প্রচার করেন। এ কাজে মাইকিং ও পত্রিকায় বিজ্ঞাপনসহ ব্যাপক জনসংযোগ করা হয়। জরিপ বিজ্ঞপ্তি ঘোষণার পর পরই ভূমি মালিকগণকে জরিপের প্রস্ত্ততিমূলক কাজ হিসেবে নিজ নিজ জমির আইল/সীমানা সঠিকভাবে চিহ্নিত করে রাখতে হবে। | জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার/ সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার |
| ||||||||||||
বিজ্ঞপ্তি প্রচার |
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
| কোন মৌজার নকসা সম্পূর্ণ নতুন করে প্রস্ত্তত করতে সরেজমিনের সাথে সঙ্গতি রেখে একটি নিদিষ্ট স্কেলে প্রাথমিকভাবে নকসা প্রস্তুতের যে কাঠামো স্থাপন করা হয় সেটাই ট্রাভার্স। ট্রাভার্সের উপর ভিত্তি করে পি-৭০ সীটের মাধ্যমে মৌজার নকসা প্রস্তুত করা হয়। কোন মৌজার পুরনো নকসা অর্থাৎ ব্লু-প্রিন্ট সীটের উপর জরিপ করার ক্ষেত্রে ট্রাভার্স করা হয় না। এ স্তরে জরিপ কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সাথে ভূমি মালিকগণকে যোগাযোগের তেমন প্রয়োজন নাই।তবে ভূমি মালিকগণ জমির আইল/সীমানা চিহ্নিত করে রাখবেন। |
ট্রাভার্স ক্যাম্প কর্মকর্তা/ ট্রাভার্স সার্ভেয়ার |
| ||||||||||||
ট্রাভার্স |
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
| এই স্তরে আমিনদল ভূমি মালিকগণ কর্তৃক চিহ্নিত আইল/সীমানা অনুযায়ী প্রতি খন্ড জমি পরিমাপ করে মৌজার নকসা অংকন কিস্তোয়ার অথবা ব্লু-প্রিন্টে পুরনো নকসা সংশোধন করেন। অনেকের ধারণা যে, জরিপ কর্মচারীগণ জমির সীমানা ঠিক করে দেন। এ ধারণাটি সঠিক নয়। প্রকৃত পক্ষে জরিপ কর্মচারীগণ বিদ্যমান সীমানা অনুযায়ী নকসা প্রস্তুত করেন। | সরদার আমিন/ উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার / সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার |
| ||||||||||||
কিস্তোয়ার |
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
| কিসেত্মায়ার স্তরে অংকিত নকসার প্রত্যেকটি দাগ সরেজমিন উপস্থিত হয়ে আমিন দল জমির দাগ নম্বর দিবেন। মালিকের রেকর্ড, দলিলপত্র ও দখল যাঁচাই করে প্রাথমিকভাবে মালিকের নাম, ঠিকানা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য খতিয়ানে লিপিবদ্ধ (খানাপুরী) করেন। এ স্তরে ভূমি মালিকদের প্রধান কাজ হচ্ছে যথাসময়ে নিজে জমিতে উপস্থিত হয়ে আমিনকে জমির মালিকানা ও দখল সংক্রান্ত প্রমাণাদি উপস্থাপন করে খতিয়ানে ঐসব তথ্য লিপিবদ্ধ করানো। | সরদার আমিন/ উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার / সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার |
| ||||||||||||
খানাপুরী |
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
| বুঝারত অর্থ জমি বুঝিয়ে দেওয়া। এ স্তরে নতুন আমিন দল কর্তৃক খতিয়ান বা পর্চায় জমির পরিমাণ উল্লেখ করে বিনামূল্যে উক্ত পর্চা জমির মালিককে সরবরাহ (বুঝারত) করা হয়, যা ‘মাঠপর্চা’ নামে পরিচিত। পর্চা বিতরণের তারিখটি পূর্বেই নোটিশ/পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রচার/এলাকায় মাইকিং এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয়। পর্চা বিতরণের নির্ধারিত তারিখে ভূমির মালিকগণ নিজে উপস্থিত থেকে জরিপ কর্মচারীগণের নিকট থেকে পর্চা (খতিয়ান) গ্রহণ করবেন। ভূমি মালিকগণ পর্চার সঠিকতা যাঁচাই করে দেখবেন এবং প্রাপ্ত পর্চার ভুল-ভ্রান্তি সংশোধন বা পরিবর্তন আবশ্যক হলে নির্দিষ্ট বিবাদ (Dispute) ফরম পূরণ করে তা আমিনের নিকট জমা দেবেন। সংশ্লিষ্ট অফিসার সংশ্লিষ্ট পক্ষগণের উপস্থিতিতে শুনানির মাধ্যমে দ্রুত ঐ সকল বিবাদ নিষ্পত্তি করবেন। খানাপুরী স্তরে কোন কারণে মালিকের নাম, ঠিকানা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য খতিয়ানে রেকর্ডভূক্ত হয়নি এমন ভূমি মালিকগণ বুঝারত স্তরে সংশ্লিষ্ট অফিসারের নিকট আবেদনক্রমে ঐ সকল তথ্য রেকর্ড করাবার সুযোগ পাবেন। ভূমি মালিকগণকে মনে রাখতে হবে মাঠ পর্যায়ে সরেজমিন রেকর্ড করার এটাই শেষ সুযোগ। এর পরেও রেকর্ড সংশোধন/প্রণয়ণের সুযোগ থাকলেও তা হবে অপেক্ষাকৃত দূরবর্তী কোন ক্যাম্প অফিসে, যা জটিল ও যথেষ্ট সময় সাপেক্ষ। | সরদার আমিন/ উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার / সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার |
| ||||||||||||
বুঝারত |
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
|
| সরদার আমিন/ উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার / সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার |
| ||||||||||||
খানাপুরী কাম বুঝারত | যখন কোন মৌজার ব্লু-প্রিন্ট সীটের জরিপ কাজ করা হয় তখন খানাপুরী ও বুঝারত স্তরের কাজ একসাথে করা হয়। |
| |||||||||||||
|
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
| ব্যাপক প্রচারের মাধ্যমে তসদিক স্তরের কাজ ক্যাম্প অফিসে সম্পাদিত হয়। খানাপুরী ও বুঝারত স্তরে খতিয়ান প্রণীত হয় মৌসুমী কর্মচারী বা আমিন দ্বারা। তসদিক স্তরের কাজ সম্পাদন করেন একজন উপ সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার বা রাজস্ব অফিসার। বুঝারত স্তরের মালিকানা সংক্রান্ত সকল কাগজপত্র ও প্রমাণাদি যাঁচাই করে প্রতিটি খতিয়ান সত্যায়ন করেন তসদিক অফিসার। এ স্তরে ভূমি মালিকগণ পূর্ববর্তী স্তরে প্রণীত পর্চা ও নকসায় কোন সংশোধন মনে করলে বিবাদ (Dispute) দাখিল করতে পারেন এবং উপযুক্ত প্রমাণ উপস্থাপন করে তা সংশোধনের সুযোগ নিতে পারেন। তসদিককৃত পর্চা জমির মালিকানার প্রাথমিক আইনগত ভিত্তি (Leagal Document)হিসাবে বিবেচিত হয়। তাই এ স্তরের কাজটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। |
|
| ||||||||||||
তসদিক বা এ্যাটেষ্টেশন |
| ||||||||||||||
উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার |
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
| তসদিক সমাপ্তির পর কোন এলাকার জমির প্রণীত রেকর্ড [খসড়া প্রকাশনা (ডিপি)] সর্বসাধারণের প্রদর্শনের জন্য মৌজাভিত্তিক ৩০ দিন উন্মুক্ত রাখা হয়। খসড়া প্রকাশনা উন্মুক্ত রাখার সময়কাল উল্লেখপূর্বক উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস হতে এ সংক্রান্ত বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিও প্রচার করা হয়। ভূমি মালিকগণের নামের আদ্যোক্ষর অনুযায়ী খতিয়ান বা পর্চা ক্রমবিন্যাস করা হয় বিধায় তসদিককৃত খতিয়ানের নতুন নম্বর অর্থাৎ ডিপি নম্বরটি সংগ্রহের জন্যও ভূমি মালিকগণকে নিজ নিজ পর্চাসহ খসড়া প্রকাশনা (ডিপি) চলাকালীন সময়ে উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে উপস্থিত হতে হয়। ডিপিতে প্রকাশিত খতিয়ান সম্পর্কে কারো কোন আপত্তি বা দাবী থাকলে সরকার নির্ধারিত কোর্ট ফি দিয়ে আপত্তি দায়ের করা যাবে। এটিই ৩০ ধারার আপত্তি।
| তসদিক অফিসার/ খসড়া প্রকাশনা অফিসার/ (উপ সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার) |
| ||||||||||||
খসড়া প্রকাশনা (ডিপি) ও আপত্তি কেস্ দায়ের |
| ||||||||||||||
|
|
| |||||||||||||
| ডিপি চলাকালে গৃহীত আপত্তি কেস্ সমূহ সংশ্লিষ্ট পক্ষগণকে নোটিশ ইস্যু মারফত জ্ঞাত করে নির্দিষ্ট তারিখ, সময় ও স্থানে শুনানী গ্রহণ করে নিস্পত্তি করা হয়। দেওয়ানী কার্যবিধি অনুসরণে এটি একটি বিচারিক কার্যক্রম। পক্ষগণ নিজে অথবা প্রয়োজনে মনোনিত প্রতিনিধির মাধ্যমে নিজ নিজ দাবী ‘আপত্তি অফিসারের’ নিকট উপস্থাপন করতে পারেন। আপত্তি অফিসার পক্ষগণকে বিস্তারিত শুনানী দিয়ে কেস্ নথিতে লিপিবদ্ধ ও পর্যালোচনা করে তার সিদ্ধান্ত জানাবেন এবং আইন অনুযায়ী প্রস্তুতকৃত রেকর্ডে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনবেন। সন্তোষজনক কারণ উল্লেখ না করে কোন একটি পক্ষের অনুপস্থিতিতে আপত্তি কেস্ নিস্পত্তি করার কোন বিধান নেই। |
|
| ||||||||||||
আপত্তি |
| ||||||||||||||
| আপত্তি অফিসার/ সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার |
| |||||||||||||
|
| ||||||||||||||
| আপত্তির রায়ে সংক্ষুব্ধ কোন পক্ষ ৩১ ধারায় আপীল দায়ের করলে এ পর্যায়ে ঐ সকল আপীল কেসের শুনানীও নিস্পত্তি করা হয়। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট আপত্তি কেসের রায়ের নকল সেটেলমেন্ট অফিসার বরাবর আবেদন দাখিলের মাধ্যমে সর্বাগ্রে উত্তোলন করতে হবে। এজন্য সরকার নির্ধারিত হারে কোর্ট ফি এবং প্রয়োজনীয় সংখ্যক কার্টিজ পেপার (ফোলিও) জমা দিতে হবে।
আপত্তি কেসের রায় প্রদানের তারিখ থেকে (নকল সরবরাহের সময় বাদ দিয়ে) ৩০ দিনের মধ্যে আপীল দায়ের না করলে আবেদনটি তামাদির কারণে অগ্রহণযোগ্য হতে পারে।আপীল একটি বিচারিক কার্যক্রম এবং আপীলে ঘোষিত রায়ই চূড়ান্ত। আপীল স্তরের পরে প্রণীত রেকর্ড বিষয়ে কেবলমাত্র তঞ্চকতা ও করনিক ভুলের অভিযোগে জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসারের নিকট প্রতিকার চাওয়া যায়। |
|
| ||||||||||||
আপীল |
| ||||||||||||||
| সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার/চার্জ অফিসার/ জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার |
| |||||||||||||
|
| ||||||||||||||
|
উপরোক্ত স্তরসমূহের কাজ সমাপ্তির পর আনুষঙ্গিক কার্যাদি সম্পন্ন করে পর্চা ও নকসা মুদ্রণ করা হয়। মুদ্রিত নকসা ও পর্চা পুন:পরীক্ষা করে তা চূড়ান্ত প্রকাশনায় দেয়া হয়। চূড়ান্ত প্রকাশনার জন্য সংশ্লিষ্ট উপজেলা সেটেলমেন্টঅফিসে একটি ক্যাম্প স্থাপন করা হয়। চূড়ান্ত প্রকাশনার সময়কাল ৩০ কার্মদিবস। এ স্তরে ভূমি মালিকগণ মুদ্রিত নকসা ও পর্চা সরকার কর্তৃক নির্ধারিত মূল্যে ক্রয় করতে পারেন। প্রতিটি পর্চা ৬০.০০ টাকা এবং প্রতিটি নকসা ৩৫০.০০ টাকা। কোন মৌজার চূড়ান্ত প্রকাশনা কোন্ কার্যালয়ে কবে থেকে আরম্ভ হবে সে সম্পর্কে নোটিশ/পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। |
|
| ||||||||||||
চূড়ান্ত প্রকাশনা |
| ||||||||||||||
উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস |
| ||||||||||||||
|
| ||||||||||||||
|
|
| |||||||||||||
মৌজা সীমানা নিয়ে বিরোধ | জরিপ চলাকালীন কোন মৌজা/উপজেলা সীমানা সম্পর্কীয় বিষয়ে কোন বিরোধ দেখা দিলে সেটেলমেন্ট অফিসার খানাপুরী-কাম-বুঝারত স্তরে উক্ত বিরোধ বিধিমতে নিষ্পত্তি করবেন। আন্ত: জেলা সীমানা বিরোধ মহাপরিচালক, ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় কমিশনার এবং জেলা প্রশাসকগণের সমন্বয়ে নিষ্পত্তি করবেন।
|
|
| ||||||||||||
কারিগরী উপদেষ্টা/ সেটেলমেন্ট অফিসার
|
| ||||||||||||||
|
|
| জরুরী জ্ঞাতব্য |
| |
· জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসের রেকর্ড ও নকসা প্রণয়নের কাজ সম্পূর্ণ স্তরভিত্তিক। |
| ||
· নিভুল রেকর্ড প্রণয়নের স্বার্থে বিভিন্ন স্তরে পৃথক কর্মকর্তা/কর্মচারী নিয়োজিত থাকেন। |
|
| |
· মাঠ পর্চা সরকারীভাবে বুঝারত/খানাপুরী-কাম-বুঝারত স্তরে বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। বিবাদ, আপত্তি ও আপীলের রায়ে রেকর্ড সংশোধিত হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নিজ স্বাক্ষরে সংশোধিত পর্চা বিনামূল্যে সরবরাহ করবেন। |
| ||
· উপজেলা/জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসের রেকর্ডরুম থেকে আপত্তি ও আপীলের রায়ের জাবেদা নকল ছাড়াকোনপর্চা ও নকসার সার্টিফাইড কপি/অনুলিপি সরবরাহ করা হয় না। |
|
| |
· অধিদপ্তর বা কোন সেটেলমেন্ট অফিস হতে পূর্ববর্তী জরিপ যথা সি.এস, /এস.এ এবং আর.এস জরিপের পর্চা বা নকসা সরবরাহের আইনগত সুযোগ নেই। এ সকল জরিপের পর্চা বা নকসা সরবরাহ/বিক্রীর উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ হচ্ছে সংশ্লিষ্ট এলাকার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়। |
| ||
· জরিপ চলাকালীন বদর ফি, খতিয়ান ও নকসার মূল্য ডিসিআর-এর মাধ্যমে গ্রহণ করা হয়। ডিসিআর বহির্ভূত সকল লেন-দেন নিষিদ্ধ এবংসুনিশ্চিত দুর্নীতির পর্যায়ভূক্ত। এরূপ অবৈধ লেনদেনের ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিকভাবে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে। |
| ||
· জরিপ কার্যক্রম বিষয়ে কোন অভিযোগ থাকলে নিম্নবর্ণিত ক্রমানুযায়ী অভিযোগ করা যাবে। |
|
|